কলামের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাতের উপর নির্ভর করে সাধারণত দুইভাগে ভাগ করা যায়। যেমন— শর্ট কলাম এবং লং কলাম ।
শর্ট কলামঃ যখন কলামের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত ১০ : ১ এর কম বা সমান অর্থাৎ দৈর্ঘ্য গ্রন্থের ১০ গুণ বা এর কম হয় তাকে শর্ট কলাম বলে।
লং কলাম: যখন কলামের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত ১০ : ১ এর বেশি হলে অর্থাৎ দৈর্ঘ্য গ্রন্থের ১০ গুণ বা এর বেশি হয় তাকে লং কলাম বলে।
আকার আকৃতির উপর নির্ভর করে বর্গাকার, বৃত্তাকার, ষড়ভুজাকার, অষ্টভুজাকার ইত্যাদি প্রকারের হয়। রডের বা রিইনফোর্সমেন্টের বা টাই-এর ব্যবহার এর ভিত্তিতে আরসিসি কলামকে নিম্নলিখিত ভাগে ভাগ করা যায়।
টাইড কলাম (Tied Column): এক্ষেত্রে প্রধান রভসমূহ বাধার জন্য টাই বারসমূহ চারকোনা বা গোলাকার চুড়ির মত করে বাঁধা থাকে।
পারা কলাম (Spiral Column): এক্ষেত্রে টাই বারসমূহ প্যাচানো থাকে বা ঘুরে ঘুরে বৃত্তাকারে ক্রমশ উপরের দিকে উঠে যায় যার সাথে প্রধান রভসমূহ বাধা থাকে ।
কম্পোজিট কলাম (Composito Column): এই কলামে অতিরিক্ত লোড বহন করার জন্য সাধারন যুদ্ধ এর সাথে যে কোনো ধরনের সেকশন (চাঁ, জেড, ক্ষরার, আই, ইত্যাদি) ব্যবহার করা হয়ে থাকে ।
কম্বিনেশন কলাম (Combination Column ): স্ট্রাকচারাল স্টিল কলামের বাইরের দিকে 2 ½ "-3" পুরুত্বের কংক্রিটের ঢালাই করে তৈরি করা হয়ে থাকে ।
পাইপ কলাম (Pipe Column): সাধারণত ছোটো কলামের ক্ষেত্রে স্টিল পাইপের মধ্যে কংক্রিট পূর্ণ করে এই ধরনের কলাম তৈরি করা হয়।
Read more